আজকে অস্থিরতা টা বেশ ভালো ভাবে প্রশ্রয় পাচ্ছিল । কোনো কিছুতেই ঠিক মতো এগোতে পাচ্ছিলাম না সারাদিন । আর তাতেই রাগ টা ক্রমশ বেড়ে চলেছিল নিজের ওপর । প্রতিফলন এর প্রথম সূত্র মেনে তা ক্রমাগত আহত করছিল চারপাশ । ধূপের গন্ধ, লতা, আশা, কিংবা বেগম আখতারেও তৃপ্তি খুঁজে না পাওয়া দিন গুলো আমার কাটে এলোমেলো ওয়েব ব্রাউজিং-এ । সেখানে ব্রাউজিং হিস্ট্রি ঘাটলে হয়ত আমাকে দুশ্চরিত্র বলতেও ইচ্ছে হতে পারে । তাতে আমার খুব একটা যায় আসে না । তবে শেষমেশ একটা কিছু ভাবে দিন টা শেষ করার ইচ্ছে টা প্রবল হতে থাকে । অবশ্য এই মাত্র তার একটা সুরাহা হল । নয়ন হালদার দা এসেছিল হঠাৎ চ্যাটবক্সের অছিলায় আর দিয়ে গেল সেই সমাপ্তির অধ্যায় টা । একটা ছবি আর তার জন্য লিখতে বলা চারটে লাইন । বুঝলাম আজ নিজের ইচ্ছেয় নয়, ফরমায়সী লেখার দিন ছিল আর তার আগমন ঘটল একটু দেরীতে । আমি এখন বেশ শান্ত । আধপোড়া সিগারেট টা পাশে রেখেই লিখতে শুরু করেছিলাম। ওঠা এতক্ষন হাওয়ায় পুড়ল । আমি শুধু প্যাসিভ স্মোকার হয়ে রইলাম । লগ অফ করার আগে তোমাদের কাছে রেখেগেলাম সেই চারলাইন আর সেই একটি ছবি । ছবির কৃতিত্ব নয়ন হালদার দা-র
ছবিঃ নয়ন হালদার
আমি সহজ ভাবে লিখতে পারি না । নয়ন দা এর ক্যাপশন দিয়েছিল রবি ঠাকুরের "কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা" । আমি খুব বাঁকা কথার ছেলে । আর তাই সেই দৃষ্টিভঙ্গি তেই আমার চরম ধংসাত্মক এই চার লাইন।
ছুটছে আগামী ঐতিহ্যের আগে
তার বেড়ে ওঠা সাক্ষী থাকবে স্তম্ভে
সে তো নিশ্চুপ আগামীর , আগামীতে
বহাল আগামী, পুরাতনী সেই দম্ভে
kobitar cheye oi bhumikatai porte besi bhalo lagchilo
ReplyDeletebesh tai soi :)
Deleteami nayan bolchi preface ta drun hoyeche
ReplyDeleteDhonnyobad Nayan da
Delete